পাওয়ার সেক্টর সমগ্র (100টি প্রশ্নউত্তর)

Electrometa-welcome here
    
আপডেটেড অন ৮/৫/২০২০                                              



১০০ টি তথ্যঃ

1.       মোট উৎপাদন ক্ষমতাঃ ২২,৭৮৭মেগাওয়াট

2.      দৈনিক মোট উৎপাদনঃ ১০,০০০-১২,০০০মেগাওয়াট

3.     এযাবত সর্বোচ্চ উৎপাদিত হয়েছেঃ ১২,৮৯৩মেগাওয়াট

4.       মোট পাওয়ার প্ল্যান্টঃ ১৩৭টি

5.       মোট ডিস্ট্রিবিউশন লসঃ ৯.৩৫%

6.       মোট ট্রান্সমিশন লস: ২.৮৫%

7.       সবচেয়ে বড় পাওয়ার প্ল্যান্টঃ আশুগঞ্জ

8.       বড়পুকুরিয়া কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ৫২৫ মেগাওয়াট

9.       রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি কোনটিঃ ইউরেনিয়াম-২৩৫

10.  রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি সাপ্লাইয়ারঃ রাশিয়া

11.  একবার জ্বালানি দিয়ে কত বছর চলবে রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রঃ ৬০ বছর

12.   ২য় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় হবেঃ হিজলা, বরিশাল

13.   CCPP কি?- কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট

14.   সবচেয়ে কম খরচে কোন জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, ২.৮টাকা

15.   ভারত থেকে কি পরিমাণ বিদ্যুৎ নিয়ে আসা হয়ঃ ১১৬০মেগাওয়াট

16.   শীতকালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ মোট চাহিদার ৫০-৬০%

17.   কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ সিলেট

18.   কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ঃ রংপুর

19.   কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কোন গ্রেডের কয়লা ব্যবহার করা হয়ঃ বিটুমিনাস/সাব-বিটুমিনাস

20.   ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠান কয়টিঃ ৬টি

21.   আরইবি আর পিবিএস কি একঃ না

22.  পিবিএস কয়টিঃ ৮০ টি

23. HSD কীঃ HIGH SPEED DIESEL

24.  HFO কী: HEAVY FUEL OIL

25. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার জেনারেট করা হয় কোন জ্বালানি দিয়ে? –প্রাকৃতিক গ্যাস(৬৩%)

26. বাংলাদেশ শতভাগ বিদ্যুৎয়িত হবেঃ ২০২১ সালে

27. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৫১০ কিলোওয়াট আওয়ার

28.                 জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ক্ষমতাঃ ১টি, ২৩০মেগাওয়াট

29. ৪০০ লেভি লাইন কয়টিঃ ৬টি

30. ৭৬৫ কেভি লাইন কোথায় হচ্ছেঃ ভুলতা

31. রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ১৩২০ মেগাওয়াট

32. মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১২০০ মেগাওয়াট

33. পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ১৩২০ মেগাওয়াট

34. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটিঃ ২*১২০০= ২৪০০ মেগাওয়াট

35. প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৩ সাল

36. দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যাবেঃ ২০২৪ সাল

37. ২০২১ সালের মধ্যে বায়ুকল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের লক্ষ্যমাত্রাঃ ১৩৭০মেগাওয়াট

38. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে  বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ৬২৮মেগাওয়াট

39. রিনিউয়েবল সোর্স থেকে  বিদ্যুৎ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রাঃ মোট ক্ষমতার ১০%

40. কুইক রেন্টাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনঃ ১৮৯০মেগাওয়াট

41. বিদ্যুৎ সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীঃ ৯৬%

42.  মোট ট্রান্সমিশন লাইনঃ ১২,১১৯ সার্কিট কিমি

43. বিতরণ লাইনঃ ৫লক্ষ ৬০ হাজার কিমি

44. গ্রাহক  সংখ্যাঃ ৩ কোটি ৬৪ লক্ষ

45. বাংলাদেশের বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সীঃ ৫০হার্জ

46. পিক লোড পাওয়ার প্ল্যান্ট কীঃ পিক টাইমে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের জন্যে যেসকল প্ল্যান্ট চালানো হয়

47. অফ পিক ও অন পিক বিদ্যুৎ চাহিদা কতঃ 7000/11000MW

48. দেশের প্রথম বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র কোথায়ঃ জল্কুড়ি, নাঃগঞ্জ(৩ মেগাওয়াট)

49. ১ম HVDC সাবস্টেশনঃ ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া

50. ২য় HVDC সাবস্টেশনঃ দেবপুর, কুমিল্লা

51. সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রান্সমিশন লাইনঃ KHULNA-VERAMARA(353CKT KM)

52. হাই জেনারেশন , লো ডিমান্ড এরিয়াঃ সিলেট

53. লো জেনারেশন, হাই ডিমান্ড এরিয়াঃ রংপুর

54. সাবস্টেশন থেকে সাবস্টেশনে যোগাযোগের মাধ্যমঃ SCADA+PLCC

55. SCADA: SUPERVISORY CONTROL & DATA ACQUISITION

56. SREDA: SUSTAINABLE AND RENEWABLE ENERGY DEVELOPMENT AUTHORITY

57. NLDC: NATIONAL LOAD DISPATCH CENTRE

58. গ্রিডে ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাঃ ১৬,০০০ মেগাওয়াট

59. ইন্টারকানেক্টেড গ্রিড সংখ্যাঃ ১টি

60. ২০২১ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ২৪,০০০ মেগাওয়াট

61. ২০৩০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৪০,০০০ মেগাওয়াট

62. ২০৪০ সালে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাঃ ৬০,০০০ মেগাওয়াট

63. LNG  টার্মিনাল কোথায় হবেঃ মহেশখালী

64. পাওয়ার হাবঃ মহেশখালী, আশুগঞ্জ, পায়রা,ভেড়ামারা, মাতারবাড়ী

65. যমুনা নদীর উপর দিয়ে যে লাইন গেছে তার ভোল্টেজ কতঃ ২৩০ কেভি

66. ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুতের দামঃ ৫টাকা ৩৪ পয়সা

67. নেক্সট যেসব দেশ হতে বিদ্যুৎ আমদানি করা হবেঃ নেপাল, ভূটান

68. পিকিং পাওয়ার প্লান্ট কি ২৪ঘন্টা চলেঃ না, পিক টাইমে চলে

69. সবচেয়ে বেশী পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ ঢাকা জোনে, ৩৯ টি

70. সবচেয়ে কম পাওয়ার প্ল্যান্ট কোন জোনেঃ রংপুর, ময়মনসিংহ, ৭ টি করে

71. সবচেয়ে বড় সোলার পাওয়ার প্ল্যাণ্টঃ ২৮ মেগাওয়াট,হিনলা, টেকনাফ

72. প্রথম আইসোলেটেড গ্রিডঃ হাতিয়া, নোয়াখালী

73. দেশের প্রথম বায়ুকলঃ সোনাগাজী, ফেনী

74. দেশের ২য় বায়ুকলঃ কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

75. সাবস্টেশনে কত ভোল্টের ডিসি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়ঃ ১১০ ভোল্ট ডিসি

76. আপকামিং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পঃ সাঙ্গু নদী(১৪০মেগাওয়াট), মাতামুহুরি নদী(৭৫মেগাওয়াট)

77. পার ইউনিট সোলার কস্টঃ ১৬.১৪টাকা

78. পার ইউনিট কয়লা কস্টঃ ৭.৩৮ টাকা

79. পার ইউনিট গ্যাস কস্টঃ ২.৮ টাকা

80. পার ইউনিট ফার্নেস ওয়েল কস্টঃ ১১.৪৮ টাকা

81. পার ইউনিট জলবিদ্যুৎ কস্টঃ ১.৩২টাকা

82. কয়লা আমদানি করা হয় মূলতঃ ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া

83. দেশের প্রথম গ্যাস ইন্সুলেটেড সাবস্টেশন : ধানমন্ডি

84. ওয়েভ ট্রাপ কোথায় ব্যবহার করা হয়ঃ PLCC

85.  বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জেনারেটিং ভোল্টেজঃ ২২.০৫কেভি(আশুগঞ্জ)

86. ১ মেগাওয়াটে কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা চালাতে কয়লা লাগেঃ ১০ টন

87. COD: COMMERCIAL OPERATION DATE

88. DCT: DEPENDABLE CAPACITY TEST

89. RRT: RELIABILITY RUN TEST

90. পীক আওয়ারঃ বিকাল ৫ টা থেকে-রাত ১১টা

91. অফপিক আওয়ারঃ রাত ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা

92. ট্রান্সমিশন লাইনে যে কন্ডাক্টর ব্যবহার করা হয়ঃ ACCC/ACSR

93.  একটি ৪০০ কেভি লাইনে ডিস্ক ইন্সুলেটর লাগে ঃ ২১ টি

94. গ্রিড রিংঃ ২ টি,ঢাকা, চট্টগ্রাম

95. আপকামিং সর্ববৃহত সুইচিং সাবস্টেসনঃ গোপালগঞ্জ

96. ব্রাউনআউট কিঃ পাওয়ার ঠিক থাকার পরেও ভোল্টেজের  আপডাউন করলে

97. ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে কয়টি তার থাকেঃ ৫/৬টি

98. SUBSTATION –SUBSTATION যোগাযোগের জন্যেঃ OPTICAL GROUND WIRE

99. PGCB কার কাছে অপটিক ফাইবারের ব্যান্ডউইথ বিক্রি করেঃ জিপি সহ টেলিকম সেক্টর

100.  ট্রান্সফর্মার ওয়েলের বাণিজ্যিক নামঃ পাইরানল

 

source: powercell.gov.bd

source: bpdb.gov.bd

ALL RIGHTS RESERVED BY ELECTROVOLT


জব সেক্টর পরিচিতি(ইইই)

Electrometa-welcome here

অনেকেরই চিন্তা থাকে,  ইইই তে বিএসসি করে কোথায় জব করব, কোথায় কোথায় ইইই এর AE পোস্টে জব অ্যাভেইলঅ্যাবল আছে, কিভাবে কি কি পড়ে প্রিপারেশন নিতে হবে।
আজকের আর্টিকেলে সেইসব বিষয়ে ধারণা দেওয়া হবে:

প্রথমেই যে যে প্রতিষ্ঠানে AE(EEE)  পোস্ট রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে একটু ধারণা দেওয়া যাক:

১. পিজিসিবি(PGCB)

 বাংলাদেশের পাওয়ার সেক্টরের সবচেয়ে ঈর্ষনীয় জব বলা হয়ে থাকে, পরীক্ষা বুয়েটে+মিস্টে হয়ে থাকে। তবে বুয়েটেই বেশি।
ট্রান্সমিশনের সাথে জড়িত থাকার কারণে গ্রিড মেইন্টেইন করার কাজ এদের আন্ডারে।
সবচেয়ে তুমুল প্রতিযোগিতা হবে থাকে এই প্রতিষ্ঠানের পোস্টে।
৮০/১০০ মার্কের পরীক্ষা হয়, যেখানে, ডিপার্টমেন্ট(৬০/৮০) এবং নন ডিপার্টমেন্ট (২০) মার্ক। 
নন ডিপার্টমেন্ট এর জন্যে বাংলা, ইংলিশ, অ্যানালিটিকাল অ্যাবিলিটির প্রশ্ন আসে

২. বিপিডিবি(BPDB)

 বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড।
দেশের পাওয়ার সেক্টরের যাদের অবদান কতটা তা সবাই জানেন।
পরীক্ষা বুয়েটে+মিস্টে হয়ে থাকে।
মার্কস ডিস্ট্রিবিউশন পিজিসিবির মতই কিছুটা,তবে প্রশ্ন বেসিকের উপর থেকেই করা হয়।
ডেপ্ট+নন ডেপ্ট এখানেও রয়েছে
ওভারঅল মার্কস দেখা হয় রিটেনে তাই দুই দিকেই খেয়াল রাখা উচিত।

৩.ডিপিডিসি(DPDC)

ঢাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিত
ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড
পরীক্ষা বুয়েট+মিস্টে হয়, তবে বুয়েট তাদের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ের জন্যে বেশিরভাগ সময় দায়িত্ব পেয়ে থাকে
এক্সাম ৮০/১০০ মার্ক, ডেপ্ট+নন ডেপ্ট মিলিয়ে।
 

৪. ডেসকো(DESCO)

ঢাকা ইলেক্ট্রিক পাওয়ার সাপ্লাই কোম্পানী লিমিটেড,  এদের কাজ ও ঢাকায় পাওয়ার সাপ্লাই দেয়া।
এক্সাম বেশিরভাগ সময় বুয়েটের হয়
মার্কস ডিস্ট্রিবিউশন আগের মতই।

৫.বিডব্লুডিবি(BWDB)

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, এখানেও কিছু সংখ্যক সহকারী প্রকৌশলী নেওয়া হয়, এক্সামটেকার বুয়েট, ১৮ সালে বুয়েটেই হয়েছে।
মার্কস ডিস্ট্রিবিউশন ৮০/১০০ এর মধ্যেই থাকে

৬. নেসকো(NESCO)

নর্দাণ ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানী লিমিটেড, আগে NWPGCL নামে পরিচিত ছিল
পরীক্ষা, রুয়েটে হয়, ৮০/১০০ মার্কসে।
নিয়োগ ও নর্দান অঞ্চলে হয়ে থাকে।

৮. ওজোপাডিকো(WZPDCL)

ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড,  পরীক্ষা কুয়েটে হয়ে থাকে, প্রশ্নের মান কিছুটা সহজ হয়ে থাকে পিজিসিবির তুলনায়।
মার্কস ডিস্ট্রিবিউশন সবগুলার ই একি রকম, ৮০/১০০.
শুধু ডেপ্ট আর নন ডেপ্টের মার্কস ভ্যারি করে কিছুটা, বছরভেদে।
 
এছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকে এডি পদে ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ দেওয়া হয়, সেখানে AE পোস্ট ও রয়েছে, প্রতি ব্যাংকেই বছর বছর কিছু AE পোস্টে নিয়োগ হয়।
 
এছাড়া রয়েছে 

#আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লিমিটেড, 

#বাংলাদেশ ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড, 

#তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড,
 #ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানী লিমিটেড, 

#নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানী লিমিটেড, 

#গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড, 
#বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড, 

#বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ড্রাস্ট্রিস কর্পোরেশন, 
#কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী লিমিটেড, 

#বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি, 
#রুরাল পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড,
#বিআর পাওয়ারজেন লিমিটেড, 
#বাংলাদেশ ক্যাবল ইন্ড্রাস্ট্রিজ
#বাংলাদেশ রুরাল ইলেক্ট্রিফিকেশন বোর্ড,
#পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড,
#এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন,
#মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস,
#বিটিসিএল,
#পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানী লিমিটেড
ইত্যাদি

এছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে, প্রাইভেট পাওয়ার প্ল্যান্টগুলো, বিসিএস এ নন ক্যাডারে AE পদের বছর বছর নিয়োগ হয়।
তাই অকাজে সময় ব্যয় না করে প্রিপারেশন শুরু করে দিন, যেন খুব দ্রুত আপনি সেখানে পৌছাতে পারেন।

পরবর্তিতে সিলেবাস নিয়ে জানানো হবে
ধন্যবাদ সকলকে
#ঘরেথাকুন_সুস্থথাকুন।

 



GIS-GAS INSULATED SWITCHGEAR

Electrometa-welcome here
#41

GAS INSULATED SWITCHGEAR

GIS কি?


- গ্যাস ইন্সুলেটেড সুইচগিয়ার, যেখানে সালফার হেক্সাফ্লোরাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয় ইন্সুলেটিং মিডিয়াম হিসেবে, যার চাপ থাকে প্রায় ৪০০-৬০০কিলোপ্যাস্কেল।

বর্তমানে কোনটা ব্যবহার করা হয়?



-AIS, AIR INSULATED SWITCHGEAR.

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারের মাধ্যমে সিস্টেমের প্রয়োজনে ভোল্টেজ স্টেপ আপ কিংবা স্টেপ ডাউন করা হয়। আর এই ট্রান্সফরমারের প্রটেকশন, বৈদ্যুতিক বিভিন্ন ম্যাজারিং এবং সুইচিং এর জন্য তার দুই সাইডে দুই সেট সুইচগিয়ার ব্যবহৃত হয়। ট্রান্সফরমার এবং সুইচগিয়ার এই দুই মিলেই বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র বা সাব-স্টেশন।

বিদ্যুতের উৎপাদন, সঞ্চালন বিতরণ ব্যবস্থায় এয়ার ইনসুলেটেড সুইচগিয়ার যা AIS নামে অদ্যাবধি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সেক্টরে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যার সকল কম্পোনেন্ট এয়ার দ্বারা ইনসুলেটেড থাকে.


GIS কেন ব্যবহার করব?


- Economic efficiency
- high reliability
- safe encapsulation
-high degree of gas tightness
- low life cycle and maintenance cost
- easy access
- high availability
- long service life
- small space needed(প্রচলিত সাবস্টেশন এর ১০ ভাগের ১ ভাগ মাত্র)
- low weight
- noise and field emission extremely low
এছাড়াও-

GIS সিস্টেমে কপার বাসবার সমূহের কন্ট্রাক্ট পয়েন্ট, ত্রি পজিশান সুইচ (আইসোলেটর,আর্থিং) ও Vacuum সার্কিট ব্রেকারটি SF6 গ্যাস দ্বারা ইনসুলেটেড থাকে। এই SF6 গ্যাস সুইচিং জনিত সৃষ্ট আর্ক নিবারণ করে থাকে। ফলে দুর্ঘটনা মুক্ত হয় পুরো সাব-স্টেশনসহ কনজুমারের বিভিন্ন এ্যাপ্লায়েন্স সমূহ। সাথে সাথে গ্রাহক পায় নিরবিচ্চিন্ন বিদ্যুৎ। 

এই GIS সিস্টেমে সার্কিট ব্রেকারের ইন্টারাপ্টারটি Vacuum প্রকোষ্ঠের ভিতরেই অপারেট হয়। Vacuum প্রকোষ্ঠের মধ্যে কন্টাক্ট জনিত আর্ক Vacuum এর ফলে খুব বেশি সম্প্রসারিত হতে পারে না। আর কোন কারণে আর্ক নিবারনে Vacuum যদি ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে গ্যাস চেম্বারের SF6 গ্যাস সেকেন্ডারি প্রটেকশান হিসেবে কাজ করে আর্ককে নিয়ন্ত্রনে রাখে। অর্থাৎ GIS সিস্টেমে সার্কিট ব্রেকারের ক্ষেত্রে ডাবল প্রটেকশান।

খারাপ দিকগুলো হলঃ


  1. কন্টিনিউয়াস মনিটরিং
  2. খরচ অনেক বেশী
  3. ডাস্ট ঢুকলে ফ্ল্যাশওভার ঘটবে
  4. ফল্ট হলে লোকেশন খুঁজে বের করা কষ্টসাধ্য
  5. কয়েকবছর পর পর গ্যাস চেঞ্জ করা আবশ্যক


যা যা থাকে এর ভিতরে?


- সাধারন সুইচগিয়ার এর মতই সব থাকে এর মধ্যে, তবে তা গ্যাস দ্বারা ইন্সুলেটেড করা থাকে অনেকটা ক্যাপসুল এর মতই।
চিপ্সের প্যাকেটের সাথে তুলনা করা যায়, বায়ুশূন্য চিপ্সের প্যাকেটটি সুইচগিয়ার এবং প্যাকেটের ভিতরে থাকা চিপ্স গুলো ইকুইপমেন্টকোনো কারণে প্যাকেট লিক হয়ে গেলে যেমন চিপ্স ড্যাম হয়ে যায়, ঠিক তেমনি কোথাও লিক হয়ে সিস্টেম ফল্ট ডিটেক্ট করে অফ কিংবা শাটডাউন করে ফেলে।


. সার্কিট ব্রেকার ইন্টারাপ্টার ইউনিট


. স্প্রিং মেকানিজম উইথ সার্কিট ব্রেকার কন্ট্রোল ইউনিট

. বাসবার-

. বাসবার বিচ্ছিন্নকারক

. বাসবার -

. বাসবার বিচ্ছিন্নকারক -২

.আর্থিং সুইচ

. ফিডার বিচ্ছিন্নকারক

. কারেন্ট ট্রান্সফর্মার

১০. ভোল্টেজ ট্রান্সফর্মার

১১. ক্যাবল সিলিং

১২.সার্জ অ্যারেষ্টার

১৩। অটো ট্রান্সফর্মার



রেঞ্জ কত?



৭২. কেভি-১২০০কেভি পর্যন্ত.


লাইফটাইমঃ



সুইচগিয়ারটির লাইফ টাইম প্রায় পঁচিশ বছরের কাছাকাছি হয়ে থাকে। তবে সাব-স্টেশন ভবনের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি মেইনটেইন করলে এর লাইফ টাইম পঁয়ত্রিশ বছর পর্যন্ত হবার সম্ভাবনা থাকে।

দেশের প্রথম জিআইএস বেজড সাবস্টেশন ঃ


গুলশান গ্রীড- ১৩২(এই সাইড অনলি )/৩৩কেভি (২০০৭)





Featured post

BPSC Preparation(Technical _9Th grade)

Electrometa-welcome here BPSC JOB Sector & Its preparation. প্রথমেই বলে নেই BPSC মানে বাংলাদেশ পাব্লিক সার্ভিস কমিশন, যাকে দেশের নাগর...

Popular Ones