HFO- HEAVY FUEL OIL
পেট্রলিয়াম থেকে পাতিত পদ্ধতিতে এক ধরনের জ্বালানি কিংবা হাইড্রোকার্বন ফুয়েল।ক্রুড ওয়েল থেকে উৎপাদন করা হয়ে থাকে যা গ্যাসোলিন কিংবা ডিজেল এর থেকে হাল্কা।
অনেকটা সাশ্রয়ী নির্ভরযোগ্য যা দিয়ে পাওয়ার জেনারেট করা হয়ে থাকে।
ভালো কথা, কিন্তু এত সব জ্বালানি থাকতে HFO ব্যবহার কারণ কি?
- একটা হাইড্রোকার্বন পাওয়ার প্ল্যান্ট ২৪/৭ চলে যে পাওয়ার উৎপাদন করে তা উৎপাদন করতে ১০০০বায়ুকল লাগবে।
properties of hfo |
- সহজলভ্য
- ব্যাকাপ পাওয়ার প্ল্যান্ট হিসেবে কাজ করবে
- দীর্ঘদিনের অপারেশনে থাকার নিশ্চয়তা
- অন্যগুলোর মতো এতটা ব্যয়বহুল নয়
- রানিং এবং মেইন্টেন্যান্স খরচ অনেক কম
- নির্মাণ করতে অনেক কম সময় লাগে
- থার্মাল এফিসিয়েন্সী বেশি
- খুব দ্রুত পিক পাওয়ার যেতে পারে
- পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট হিসেবে কাজ করে
- ডিজেলের থেকে ঘনত্ব বেশি
- খরচ ডিজেলের থেকে ৪০% কম
পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট হিসেবেই এদের বেশী ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
অপারেটিং প্রিন্সিপাল ডিজেল পাওয়ার প্ল্যান্ট এর মতই, খালি ফুয়েল টাই আলাদা।
দেশের যেসকল বেসরকারি পাওয়ার প্ল্যান্ট রয়েছে(ওরিয়ন,সামিট, ডোরিন) তারাই এই ফুয়েল ব্যবহার করে পাওয়ার জেনারেট করে থাকে।
ডিজেল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর পার ইউনিট কস্ট: ১৯.৩০ টাকা
সেখানে: ৭-৮.৫০ টাকার মধ্যেই থাকে HFO বেসড পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর পার ইউনিট কস্ট।
সামিট পাওয়ার পার ইউনিট ৭.১৫ টাকা দরে BPDB এর কাছে বিক্রি করবে।