why transformer rating in KVA, motor in KW, battery in mah


ট্রান্সফর্মারের রেটিং প্রকাশ করা হয় কেভিএ তে

কিলোভোল্ট অ্যাম্পিয়ার এ।

কারণ হল ,ট্রান্সফর্মারের দুই ধরনের লস হয়, কোর লস হয় ভোল্টেজ এর কারণে আর অপরদিকে কপার লস(I^2R) হয় কারেন্টের জন্যে।

এই দুইলস মিলে হয় ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার, ফেজ অ্যাংগেল এর কোন হাত নেই এতে, ফলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ও প্রভাবিত করতে পারে না। KVA means apparant power S= VI শুধু ভিএ দিয়ে তো রেটিং প্রকাশ করা যায় না, এর জন্যে দরকার বড় রেটিং, ফলে সেখান থেকেই ট্রান্সফর্মারের রেটিং করা হয় কেভিএ /এমভিএ তে।
জেনারেটর, ইনভার্টার এদেরকেও কেভিএ তে প্রকাশ করা হয়ে থাকে কেননা প্রস্তুতকালে তারা জানে না যে এদের কোন কাজে ব্যবহার করা হবে এবং কোন পাওয়ার ফ্যাক্টর এ এরা কাজ করবে, তাই সে সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে কেভিএ তেই রাখা হয়.
এদের যদি পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হত ফ্যাক্টরি থেকে তাহলে নির্দিষ্ট কাজ ছাড়া কোথাও সেটি ব্যবহার করা যেত না + mismatch with load ঘটতোই।



মোটরের রেটিং কেন কিলোওয়াটে?
আমরা জানি মোটর ইলেক্ট্রিক্যাল পাওয়ার কে মেকানিক্যাল পাওয়ারে কনভার্ট করে।
এর গায়ে পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান নির্দিষ্ট করে দেওয়া থাকে ফলে এর সাইজ ও নির্ণয় করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে।
এটি সরাসরি পাওয়ার কনজ্যুম করে থাকে মানে রিয়াল পাওয়ার(Real power)(VIcos©). kilowatt means real/active power P= VIcos©
পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান না জানা থাকলে আমরা মোটরটিকে ওপারেট করতে পারবো না।
যেহেতু এটি রিয়াল পাওয়ারে চলে তাই এর রেটিং কিলোওয়াটে করা হয়।
প্রায় সময় ই মোটর ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টরে চলে এবং ইন্ডাক্টিভ লোড.





ব্যাটারি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে প্রকাশ করা হয়,অ্যাম্পিয়ার কম হলে সেটিকে প্রকাশ করা হল মিলিঅ্যাম্পিয়ার আওয়ারে(mah)

ampere hour is a rating of charge where Q=I*t I= current,t = TIME
১ অ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি ক্যাপাসিটি বলতে বুঝা যায় ব্যাটারিটি ১ ঘন্টা ধরে ১ অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ সাপ্লাই করতে পারবে, অ্যাম্পিয়ার যদি বাড়ে তবে সাপ্লাই টাইম কমে যাবে।

ব্যাটারি যা করে তাহলো কেমিক্যাল এনার্জি কে ইলেক্ট্রিক্যাল এনার্জি তে কনভার্ট করে। কেমিক্যাল এনার্জি মানেই চার্জের উপস্থিতি।

1AH ~ 3.6C অ্যাম্পিয়ার আওয়ার রেটিং থেকে বুঝা যায় ব্যাটারিটি কতক্ষন ব্যাকাপ দিবে। ধরা যাক, ব্যাটারি রেটিং 60Ah. ৬০ অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুত দিতে পারবে ১ ঘন্টা ৩০ অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ দিয়ে পারবে ২ ঘন্টা ১৫ অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ দিতে পারবে ৪ ঘন্টা ১২০ অ্যাম্পিয়ার হলে সেটার ব্যাকাপ টাইম কমে দাঁড়াবে ০.৫ ঘন্টায়।
আশা করি তাহলে বুঝা গেল কেন ব্যাটারি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে প্রকাশ করা হয়,অ্যাম্পিয়ার কম হলে সেটিকে প্রকাশ করা হল মিলিঅ্যাম্পিয়ার আওয়ারে(mah) যেমনঃ মোবাইলের ব্যাটারি

Featured post

BPSC Preparation(Technical _9Th grade)

Electrometa-welcome here BPSC JOB Sector & Its preparation. প্রথমেই বলে নেই BPSC মানে বাংলাদেশ পাব্লিক সার্ভিস কমিশন, যাকে দেশের নাগর...

Popular Ones