পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রুভমেন্ট

পাওয়ার ফ্যাক্টর বর্তমানে বহুল ব্যবহার হয়ে আসছে।
পাওয়ার ফ্যাক্টর কারেকশনঃ
বলতে আমরা সহজে বুঝি কোন একটা সিস্টেমে Reactive পাওয়ার এর পরিমান কমিয়ে Active পাওয়ার এর পরিমান বাড়ানো।

মাঝে মাঝে পাওয়ার ফ্যাক্টর লো হয়ে যায় ইন্ডাক্টিভ লোডের কারণে, তখন আমাদের পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান বাড়াতে হয় যাতে কারেন্ট কম ব্যবহার হয় , ইন্ডাস্ট্রিতে বিল কম আসে ইত্যাদি।


পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রুভমেন্ট মানে হল কারেন্ট আর ভোল্টেজ এর মধ্যে ফেজ অ্যাংগেল কমিয়ে আনা।


 এখন প্রশ্ন কিভাবে আমরা সেটা করতে পারি???
উত্তরঃ
তিন উপায়ে আমরা সেটা করতে পারিঃ
--১/ স্ট্যাটিক ক্যাপাসিটর ব্যবহার করে
--২/ সিনক্রোনাস কন্ডেন্সার
--৩/ ফেজ  অ্যাডভান্সার

এবার আমরা একটা উদাহরণ দেখবো কিভাবে পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রুভমেন্ট যায়ঃ

ধরি , বর্তমানে পাওয়ার ফ্যাক্টর  ০.৫৬  আছে , আমরা সেটাকে বাড়িয়ে ০.৯ এ নিয়ে যাব তার জন্য আমাদের যে মানের ক্যাপাসিটর লাগবে তা হলঃ
 লোড দেওয়া আছে ,P = 20KW
V = 400v
f = 50Hz
cos@1= 0.56
cos@2= 0.9

@1= cos-1(0.56)
       = 55.94*                 * is used to denote degree
@2= cos-1(0.9)              @ for theta
       = 25.84* 

এখন সূত্রঃ
KVAR= KW(tan@1-tan@2)
            = 20(tan55.94*- tan25.84*)
            = 20(1.47- 0.48)
             = 20* 0.99
              = 19.8 Kvar

এখন Ic=KVAR/V
               = (19.8*1000)/400
               = 49.5A

আবার,
  

    Ic=V*2πfc
বা,c=49.5/(V*2
πf)

      = 3.93* 10-4 farad
      = 393microfarad


মানে, এখানে ৩৯৩মাইক্রোফ্যারাড এর ক্যাপাসিটর লাগালে কাংখিত মানে চলে আসবে পাওয়ার ফ্যাক্টর।
তবে ক্যাপাসিটর এখানে লাগানোর বিভিন্ন স্টেজ রয়েছে,সেটি নিয়ে অন্য আরেকদিন কথা হবে।

 এখন কথা হল কি কি সমস্য়া হয়  পাওয়ার ফ্যাক্টর কমে গেলেঃ

১/ বড় কেভিএ রেটিং সম্পন্ন যন্ত্রপাতি
২/ বড় সাইজের কন্ডাক্টর
৩/ বিশাল পরিমানে কপার লস
৪/  ভোল্টেজ রেগুলেশন নিম্নমানের
৬/  রিয়াক্টিভ পাওয়ার বেড়ে যাওয়া
৫/ সিস্টেমের নিয়ন্ত্রন নাগালের বাইরে যাওয়া ইত্যাদি।




Featured post

BPSC Preparation(Technical _9Th grade)

Electrometa-welcome here BPSC JOB Sector & Its preparation. প্রথমেই বলে নেই BPSC মানে বাংলাদেশ পাব্লিক সার্ভিস কমিশন, যাকে দেশের নাগর...

Popular Ones