Power Line Carrier Control(PLCC)

আজকের টপিক পাওয়ার লাইন ক্যারিয়ার কন্ট্রোল নিয়েঃ
 চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এর সম্পর্কে



১। PLCC কি?
২। কিভাবে কাজ করে??
৩। কেন PLCC ব্যবহার করবো ?
৪। এটি আসার আগে কি দিয়ে কাজ চলতো ?
৫। কি কি উপাদান নিয়ে গঠিত?
৬। কোথায় ব্যবহার করা হয়?



টি এমন একধরনের সিস্টেম যেখানে, পাওয়ার লাইনের মাধ্যেমেই এক সাবস্টেশনের সাথে আরেক সাবস্টেশনের যোগাযোগ রক্ষা করা হয়ে থাকে।
কেনোনা সব পাওয়ার প্ল্যান্ট গুলি একে অপরের সাথে যুক্ত ,যাকে বলে ইন্টারকানেক্টেড গ্রিড সিস্টেম। 
প্রতিটি পাওয়ার প্ল্যান্টকে অন্য সব পাওয়ার প্ল্যান্টের সাথে সিনক্রোনাইজ করা হয়ে থাকে, নাহলে দেশব্যাপী ব্ল্যাকআউট হবে।

ফলে সবগুলো লাইনকে/ স্টেশনকে কন্ট্রোল করার জন্যে একটি সিস্টেমের দরকার হল, যাতে করে সব স্টেশনকে একই সাথে ইনফোরমেশন ও পাওয়ার ট্রান্সমিট করা যায় এতে করে সিস্টেম ইফিসিয়েন্সি বাড়বে, খরচ কমে আসবে যেহেতু আলাদা লাইন বসানোর প্রয়োজন হয়নি।

আমরা জানি আমাদের দেশের থ্রি ফেজ লাইন একে অপরের সাথে যুক্ত, বুঝার উপায় নেই , কোন এলাকায় কোন প্ল্যান্টের উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয় । তাই এই লাইনটিকেই কাজে লাগিয়ে যে কাজ করা হয় –PLCC সেটাই।

বিদ্যুৎ ফ্রিকুয়েন্সী ৫০ হার্জ , কিন্তু ডাটা ফিকুয়েন্সী প্রায় ২৪-৫০০কিলোহার্জ এ ট্রান্সমিট করা হয়, ফলে একটা সময়ে একই লাইন থেকে পাওয়ার ও ডাটা আলাদা করার প্রয়োজন পড়ে, সেটার জন্যে যেসব ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করা হয় তা হলঃ
·         The various components of PLC communication includes Carrier Signals
  • MODULATION
  • Coupling arrangements
  • Wave traps
  • Coupling capacitors
  • Drainage coil
  • The line matching unit

 এখন কথা হল কেন আমাদের এত ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করা লাগবে, লাইনের সাথেই তো যাচ্ছে ডাটা, তাহলে কি সমস্যা??

 -----সমস্যা হল হারমোনিক্স ডিস্টর্শন, যার ফলে অনাকাংখিত ভাবে পাওয়ার সিগন্যালের ডিস্টর্শন হত, যা পাওয়ার সিগন্যালে নয়েজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যা পাওয়ার সিগন্যালের  কোয়ালিটি নষ্ট করে দেয়,যা আমাদের বাসাবাড়ির যন্ত্রপাতিতে ব্যবহার করলে সেগুলো নষ্ট হয়ে যেত কিংবা 
সামগ্রিক কর্মদক্ষতা কমিয়ে দিত যেটা পাওয়ার প্ল্যান্টে থাকা সিনক্রোনাস মোটরকেও বাধাগ্রস্থ করত ফলে উৎপন্ন পাওয়ার আমাদের ব্যবহারের উপযোগী থাকত না, ফ্রিকুয়েন্সী ব্যালান্সড হত না। 

এত কথার মেইন কথা হলঃ প্ল্যাণ্টে ঢোকার আগেই পাওয়ার ও ডাটা সিগন্যাল আলাদা করে ফেলতে হবে.

ক্যারিয়ার সিগন্যালঃ ডাটা সিগন্যাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় ২৪-৫০০কিলোহার্জের ফ্রিকুয়েন্সী সম্পন্ন ক্যারিয়ার সিগন্যাল যা বেশ কয়েকটি চ্যানলের মাধ্যেমে যোগাযোগের মাধ্যম.

মডুলেশনঃ ডাটা সিগন্যাল যাতে খুব বেশী পরিমাণে নষ্ট হয়ে না যেতে পারে সেজন্য ভেরি হাই  ক্যারিয়ার ফ্রিকুয়েন্সীর সিগন্যাল ইউস করা হয় যা মডুলেশন নামে পরিচিত।

কারণঃ
The various advantages of modulation are:
  1. Ease of radiation
  2. Efficient transmission
  3. Multiplexing
  4. Frequency assignment
  5. Improvement of signal to noise ratio


ওয়েভ ট্র্যাপঃ



 এই ওয়েভ ট্র্যাপ ই পাওয়ার আর ডাটা সিগন্যালকে আলাদা করে রাখে যা হচ্ছে সহজ ভাষায় ইলেক্ট্রিক্যাল ফিল্টার, হাই পাস ও লো পাস ফিল্টার একইসাথে ইউজ করা হয় যাতে করে পাওয়ার আর ডাটা সিগন্যাল আলাদা হয়ে যায় কাটঅফ ফ্রিকুয়েন্সীর জন্যে। একটি টিউন্ড সার্কিট , মানে চোক কয়েল , ক্যাপাসিটর ইউজ করা হয় ফলে ফ্রিকুয়েন্সী রেস্পন্স আলাদা করা যায়।

এটি আসার আগে টেলিফোন করে করে যোগাযোগ করা হত,
বর্তমানে SCADA ব্যবহার করা হয়  PLCC এর বদলে।

Mainly used in the substation to communicate with other substation and helps the NLDC to get an idea of power to be generated at a specific moment...

এর মাধ্যেম সারাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা বুঝে পাওয়ার স্টেশন গুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে...ইন্টারকানেক্টেড গ্রিড সিস্টেমে এর প্রয়োজনীয়তা অসীম...

That's ALL FOR TODAY...

No comments:

Post a Comment

Featured post

BPSC Preparation(Technical _9Th grade)

Electrometa-welcome here BPSC JOB Sector & Its preparation. প্রথমেই বলে নেই BPSC মানে বাংলাদেশ পাব্লিক সার্ভিস কমিশন, যাকে দেশের নাগর...

Popular Ones