power sector overview of bangladesh





TOTAL GENERATION CAPACITY AT PRESENT: 20,854MW

1ST ELECTRICITY USED IN BD: AHSAN MANJIL ,1901 

ELECTRICITY ACT FOLLOWED: 2018

HIGHEST GENERATED ELECTRICITY: 11,623MW(19sep,2018)

ELECTRICITY IMPORTED FROM INDIA: 1160MW(2*500+160)

QUICK RENTAL PP: 1890MW

BIGGEST SOLAR POWER PLANT: 28MW , HNILA OF TEKNAF

TOTAL DISTRIBUTION LINE: 4,89,000CKT KM

TRANSMISSION LINE: 11,396CKT KM

TOTAL POWER PLANT: 137+

GRID SUBSTATION: 131

SYSTEM LOSS: 11.87%

DISTRIBUTION LOSS: 9.60%

MAIN SOURCE OF FUEL: GAS(66%)

BIGGEST POWER PLANT: APSCL(1876MW)

RAMPAL COAL PP: 1320 MW

MATARBARI ULTRA SUPER CRITICAL PP: 1200 MW

PAYRA THERMAL PP: 1320MW

COAL FIRED PP: BARAPUKURIA PP(525MW)

1ST NUCLEAR PP: RUPPUR NPP(2*1200MW)

2ND NPP: BARISAL (yet TO BE CONFIRMED)

400KV TRANSMISSION LINE: VERAMARA-INDIA

PER CAPITA ELECTRICITY CONSUMPTION: 464KWh

HYDROPOWER PLANT: KAPTAI HYDRO POWER PLANT(230MW)

WASTE MANAGEMENT POWER PLANT: N.GANJ (3MW)

TOTAL UNIT RUNNING COUNTRYWIDE: 143+

PALLI BIDDUT SAMITI(PBS): 80

POWER HUB: ASUGANJ, SIDDHIRGANJ, PAYRA, SIRAJGANJ, MATARBARI, MODUNA.

NOTABLE GENERATION COMPANY:
 EGCB, RPCL ,BPDB  , APSCL ,BCMCL, KPCL,NWPGCL,WZPDCL, SUMMIT POWER, ORION,UNITED GROUP, SINHA GROUP etc.

TRANSMISSION COMPANY: PGCB

DISTRIBUTION COMPANY: DPDC,DESCO,PDB, NWPGCL,WZPDCL

FUEL TYPE: GAS, COAL, WIND, SOLAR, WASTE MANAGEMENT, HYDRO, HFO, HSD, LFO, OIL etc.

VOLTAGE LEVEL IN BD: 11-18KV, 33KV, 132KV, 220KV, 400KV.

COMMUNICATION MEDIUM SUBSTATION  to SUBSTATION: SCADA,PLCC

PER UNIT COST OF ELECTRICITY BY FUEL:

hydro- 1.32tk

gas: 2.8tk

coal: 7.38tk

furnace oil : 11.48tk

diesel: 19.30tk 

 solar: 16.14tk

power imported from india: 5.94tk

ELECTRICITY COVERAGE: 95%









Difference between ELECTRICAL & ELECTRONICs



1.   ELECTRICALis the use of electricity

       ELECTRONICs- utilizes all types of devices to control ELECTRON flow in a circuit.

2.    ELECTRICAL - uses conductor.

        ELECTRONICs- uses semiconductor.

3.   ELECTRICAL-handles high power.

       ELECTRONICs -handles low power.

4.    ELECTRICAL   works on AC.

       ELECTRONICs- works on DC(mainly).

5.    ELECTRICAL- cannot manipulate data.

       ELECTRONICs- manipulates data assign to it.

6.   ELECTRICAL- devices can not make decision.

       ELECTRONICs - devices can make decision.

7.    ELECTRICAL- used to generate and distribute electricity.

       ELECTRONICs- used for switching and amplifying power.

8.    ELECTRICAL- works on the flow of electron.

       ELECTRONICs- works on the flow of electron and hole.

9.   ELECTRICAL- consists of passive components.

       ELECTRONICs-  consists of active components.

10.  ELECTRICAL-  management of electric energy.

       ELECTRONICs - is a specific branch of PHYSICS.

AC কে টনে প্রকাশ করা হয় কিন্তু KW-এ প্রকাশ করা হয় না কেন?

AC কে টনে প্রকাশ করা হয় কিন্তু KW-এ প্রকাশ করা হয় না কেন?

==== এসিকে টনে প্রকাশ করা হয় তার কারণ হল প্রতি ঘন্টায় কি পরিমাণ তাপ রুম থেকে remove করতে পারে এর উপর ভিত্তি করে এসিকে তৈরি করা হয়।

কোনো  এসি যদি প্রতি ঘন্টায় ১২০০০ BTU/  ১০০০ কিলােক্যালরি / ৪১২০ কিলােজুল তাপ remove করতে পারে তাকে এক টন এসি বলে।

কিভাবে ১২০০০ BTU আসলো জানা যাকঃ

LATENT HEAT OF FUSION--The amount of heat required to convert one unit amount of substance from the solid phase to the liquid phase — leaving the temperature of the system unaltered — is known as the latent heat of fusion।

 1 BTU = 1,055 joules, 252 calories (BTU = British thermal unit)

বরফ গলাতে তাপ লাগে --- 143 BTU /POUND 
                                        

সেই হিসেবে ১টন(১০০০কেজি বা ২০০০ পাউন্ড) বরফকে গলাতে তাপ শোষিত হবেঃ

১৪৩*২০০০ = ২৮৬০০০ BTU
 এবার একটি এসি যদি ২৪ ঘন্টা চলে সে হিসেবে ঘন্টায় তাপ শোষিত হবেঃ

২৮৬০০০/২৪ = ১১৯১৭ BTU/hr
 যাকে রাউন্ড করে নিলে ১২০০০BTU/hr হয়।
  সেজন্য এসিকে টনে প্রকাশ করা হয়।

যেহেতু অ্যাক্টিভ পাওয়ারের সাথে  সরাসরি সম্পর্কিত নয়  বরং রুম থেকে তাপ সরানোয়  জড়িত ,তাই একে কিলোওয়াটে প্রকাশ করা হয়না।






ট্রান্সফর্মারের সিলিকা জেল

ট্রান্সফর্মারের সিলিকা জেল: কার্যপ্রণালী

মানুষ যেমন নাক দিয়ে শ্বাস প্রশ্বাস নেয়,
ব্রিদার ও ট্রান্সফরমার এর ক্ষেত্রে সেই কাজ টাই করে।

ব্রিদার: কোনো কারণে ট্রান্সফরমারের ভিতরে থাকা ইনস্যুলেটিং ওয়েল গরম হয়ে গেলে উৎপন্ন গ্যাস বের করে দিয়ে স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখে। যা ব্রিদিং আউট নামে পরিচিত।

আর যখন আগের অবস্থায় ফিরে যায়, তখন বাইরে থেকে জলীয়বাষ্প গ্রহন করে,যা ব্রিদিং ইন নামে পরিচিত।


গ্রহন করা বাতাসে যে জলীয়বাষ্প থাকে তা ট্রান্সফরমার ওয়েলের জন্য ক্ষতিকর,সে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার জন্য সিলিকা জেল ব্যবহার করা হয়ে যা বাতাস থেকে জলীয়বাষ্প আলাদা করে শুষ্ক বাতাস ট্রান্সফরমারে এ পাঠায়।

নতুন অবস্থায় সিলিকা জেলের রঙ
নীল,
সিলিকা জেলের দানাগুলো জলীয়বাষ্প দ্বারা স্যাচুরেট হয়ে গেলে
গোলাপী বর্ণ ধারণ করে।

ফলে তখন বুঝা উচিৎ যে, সিলিকা জেল বদলাতে হবে।
১৮০-২০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গোলাপী বর্ণের সিলিকা জেলের পাত্রে রেখে উত্তপ্ত করলে পূনরায় নীল বর্ণ ধারণ করবে যা পূনরায় ব্যবহার যোগ্য।

ব্রিদারের নীচে একটি ওয়েল ক্যাপ থাকে যা বায়ুতে থাকা ডাস্ট পার্টিকেল জমা করে নিয়ে বায়ুকে বিশুদ্ধ করে ট্রান্সফরমারে পাঠায়।

নিচের ছবিতে দেখে নিন:
silica gel




Featured post

BPSC Preparation(Technical _9Th grade)

Electrometa-welcome here BPSC JOB Sector & Its preparation. প্রথমেই বলে নেই BPSC মানে বাংলাদেশ পাব্লিক সার্ভিস কমিশন, যাকে দেশের নাগর...

Popular Ones